কমিশন গঠনের সাড়ে তিন মাসের মাথায় এসে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন দেওয়া হলো। এই সময় যে ঘটনাগুলো নিয়ে আপনারা অনুসন্ধান করেছেন, সেখানে অপরাধ প্রমাণের জন্য উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ বা আলামত কি পাওয়া গেছে?
মইনুল ইসলাম চৌধুরী: আমাদের এই কমিশন একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিশন। এই কমিশনের প্রতিবেদনের ফলে কোনো আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র বা চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল হবে না। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা ট্রাইব্যুনালে যে প্রতিবেদন দেবে, সেটা হলো পুলিশ প্রতিবেদন। এই কমিশন কোনো তদন্তকারী সংস্থাও নয়, প্রসিকিউটিং এজেন্সিও নয়। কমিশনের প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্তের ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় অনেক রসদও এখানে রয়েছে।
মামলার অনেক আলামত কমিশনের প্রতিবেদনে থাকবে। গুম হওয়া যেসব ব৵ক্তি ফেরত এসেছেন অথবা যাঁরা ফেরত আসেননি, তাঁদের স্বজনেরা আমাদের কাছে জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁরা যেসব এলাকার বা গোপন বন্দিশালার যে বর্ণনা